October 18, 2024, 8:20 am

নোটিশ :

জরুরি ভিত্তিতে সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে আগ্রহী প্রার্থীরা যোগাযোগ করুন।

সর্বশেষ সংবাদ : :
পুঠিয়ায় জমি দখল করে গাছ কর্তনের অভিযোগ চারঘাটে ক্যান্সার প্রতিরোধে এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচীর প্রস্তুতিমুলক সভা অনুষ্ঠিত রাণীশংকৈলে ইউনিয়ন পরিষদ বাতিল ঠেকাতে ইউপি সদস্যদের মানববন্ধন ও ইউএনও বরাবর স্মারকলিপি প্রদান তিতাসে বছর না পেরুতেই রাস্তার বেহাল দশা! দলিল লেখক সমিতির বাদী-বিবাদী জানে না হামলার ঘটনা, অথচ ফেসবুকে খবর প্রকাশ রাজশাহী বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদকের ওপর হামালার অভিযোগ  পুঠিয়ার মেয়ে রিফা ২০২৪ সালে এইচএসসি মানবিক শাখায় রাজশাহী বোর্ডে প্রথম বাগাতিপাড়ায় বড়াল নদী থেকে অবৈধ বাঁশের বাঁধ অপসারণ রাণীশংকৈলে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে খামারিদের সাথে মতবিনিময় ও ইঁদুর নিধন সভা অনুষ্ঠিত  নাটোরের বাগাতিপাড়ায় ঘাস মারার বিষ খেয়ে এক নারীর আত্মহত্যা
অনিয়মই নিয়মে পরিনতি হচ্ছে নাসিরনগর সাবরেজিস্টার অফিস

অনিয়মই নিয়মে পরিনতি হচ্ছে নাসিরনগর সাবরেজিস্টার অফিস

নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধিঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে ব্যাপক অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নাসিরনগর সাব -রেজিস্ট্রি অফিসের নকল নবিশ রুহেলা আক্তার ও মোহরার শিরিন আক্তার নকলের একই নাম্বার দিয়ে দুইজনের নামেই সরকারি টাকা উত্তোলন করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ প্রকাশ, শিরিন আক্তার প্রতিদিন ১২ পৃষ্ঠা লিখে প্রতিদিনের সরকারি হাজিরা বহন করেন যেটি দিয়ে তিনি কর্মদিবস শেষ করে এবং অন্যদিকে নকল নবিশ রুহেলা আক্তার নকলের একই নাম্বার দিয়ে তার পারিশ্রমিক হিসেবে ডায়েরী প্রদর্শন করে সরকারি টাকা এক নকলে দুইজনই উত্তোলন করেন। মোহরার শিরিন আক্তার ও নকল নবিশ রুহেলা আক্তার সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে এক রাম রাজত্ব কায়েম করে, তারা ইচ্ছামত অফিসে আসে এবং বন্ধ করে চলে যায়। যা সরকার এবং রাষ্ট্রের ক্ষতি সাধিত হচ্ছে।রুহেলা আক্তার এ বিষয়ে সত্যতা শিকার করে প্রতিনিধিকে জানান, আমি ডায়েরি করে বেশী বিল দিতে পারি কিন্তু বিল চেক করার দায়িত্ব অফিস সহকারী সুরুজ মিঞার, তিনি ভূল করে বিল দিলে আমার করার কিছু নেই। এ ব্যাপারে অফিস সহকারী সুরুজ মিঞা প্রথমে অপারগতা করে পরে বলেন, আমি বিল চেক করি এবং অফিসারের সাক্ষরে বিল হয়। উপজেলা সাবরেজিস্টার জামাল উদ্দিন প্রতিনিধিকে বলেন,এ বিষয়ে জেলা রেজিস্ট্রার মহোদয় অবগত হয়ে তদন্ত কার্যক্রম করছেন। তবে বিল ডায়েরি প্রদর্শনে এবং কাজে দায়িত্বে অবহেলা রয়েছে। জেলা রেজিস্ট্রার সরকার লুৎফুর কবির মোবাইল ফোনে জানান,আমি অভিযোগটি পেয়েছি তদন্ত কার্যক্রম চলছে। তাছাড়াও নাসিরনগর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের বিষয় দলিল লেখক সহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের থেকে ভুক্তভোগীগণ জানান, সাবরেজিস্টার অফিসার সপ্তাহে তিনদিন অফিসে এসে কার্যক্রম ১২টা থেকে শুরু করেন এবং ৪ টার পর যত দলিল রেজিস্ট্রার করা হয় প্রতি দলিলে ১০০০( এক হাজার) টাকা করে বেশী নেন। যা অনিয়মই নিয়মে পরিনতি হচ্ছে। এলাকাবাসী এ ব্যাপারে উর্ধতন কতৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছেন।

সংবাদটি শেয়ার করতে ক্লিক করুন




© All rights reserved © 2020 alokitobhorerbarta.com

Desing & Developed BY ThemesBazar.Com